মেয়েটার নাম হলো প্রান্তি।
দেখতে খুবই সুন্দরী পরীর মতোন।
বড়লোক বাবা-মায়ের এক মাত্র মেয়ে।
মেয়েটাকে একটা ছেলে খুব ভালোবাসত।
দেখতে খুবই সুন্দরী পরীর মতোন।
বড়লোক বাবা-মায়ের এক মাত্র মেয়ে।
মেয়েটাকে একটা ছেলে খুব ভালোবাসত।
ওরা দুই জন একই স্কুলে পড়তো।
বলতে পারেন, ছেলেটা জীবনের থেকেও বেশি ভালবাসত মেয়েটাকে।
ছেলেটা মেয়েটাকে অনেক বার প্রস্তাব করে।
কিন্তু, মেয়েটা রাজি হয় না, বরং মেয়েটা ছেলেটাকে নানা ভাবে অপমান করতো।
ছেলেটা মেয়েটাকে অনেক বার প্রস্তাব করে।
কিন্তু, মেয়েটা রাজি হয় না, বরং মেয়েটা ছেলেটাকে নানা ভাবে অপমান করতো।
কারণ ছেলেটা দেখতে ভালো ছিল না, তার উপর আবার গরিব ছিল।
মেয়েটা কোন দিন ছেলেটার মন বুঝার চেষ্টা করে নি।
মেয়েটা কোন দিন ছেলেটার মন বুঝার চেষ্টা করে নি।
তারপর মেয়েটা ওই স্কুল থেকে চলে আসে।
.
.
ছয় বছর পর...
মেয়েটার বিয়েতে মেয়েটা ছেলেটাকে নিমন্ত্রন করে।
তারপর মেয়েটা ছেলেটাকে ডেকে বলে, "তোমাকে ভালো না বেসে সব চেয়ে ঠিক কাজটা করেছি।
তোমাকে ভালোবাসলে, আজকে ওর মতন একটা স্বামী পেতাম না"
ওর আমাকে দেওয়ার মতন সবই আছে, ওই আমাকে বিয়ে করার যোগ্য।
তুমার কি আছে?"
তুমার কি আছে?"
এই বলে মেয়েটা বিয়ের পিড়িতে বসতে চলে যাচ্ছিল।
তখন ছেলেটা, মেয়েটার পিছন থেকে অশ্রু চোখে ডাক দিয়ে বললো:
"সত্যিইতো তুমাকে ভালবাসার মতো আমার কিছুই নেই.....
তুমি ওকে বিয়ে করলে তুমি সত্যিই সুখী হবে, এই বলতে- বলতে চোখের জল মুছে-নিল।
তার পর মেয়েটার বিয়ে হয়ে যায়।
দুই বছর পর "ছেলেটা তখনও বিয়ে করেনি।
"সত্যিইতো তুমাকে ভালবাসার মতো আমার কিছুই নেই.....
তুমি ওকে বিয়ে করলে তুমি সত্যিই সুখী হবে, এই বলতে- বলতে চোখের জল মুছে-নিল।
তার পর মেয়েটার বিয়ে হয়ে যায়।
দুই বছর পর "ছেলেটা তখনও বিয়ে করেনি।
ছেলেটার কাছে হঠাৎ করে খবর আসে মেয়েটা অসুস্থ।
তখন রাত ১২.৩০, তক্ষণই ছেলেটা চলে যায় হাসপাতালে।
আর শোনে মেয়েটার দুইটি কিডনিই নষ্ট হয়ে গেছে।
খুব দ্রুত মেয়েটার জন্য কিডনি প্রয়োজন।
কোনো জায়গায়ই কিডনি পাওয়া যাচ্ছে না॥
তখন ছেলেটা বললো আমিই ওকে কিডনি দিবো!
কোনো জায়গায়ই কিডনি পাওয়া যাচ্ছে না॥
তখন ছেলেটা বললো আমিই ওকে কিডনি দিবো!
ডাক্তার বললেন, আপনি তো একটা কিডনি দিতে পারবেন,
কিন্তু মেয়েটার তো দুইটা কিডনির প্রয়োজন।
ছেলেটা বললো আমি ওকে দুইটা কিডনিই দেব।
কিন্তু মেয়েটার তো দুইটা কিডনির প্রয়োজন।
ছেলেটা বললো আমি ওকে দুইটা কিডনিই দেব।
ডাক্তার বললো দুটো কিডনি দিলেতো, আপনি নিজেই মারা যাবেন।
ছেলেটা তখন বলে, আমি মারা গেলেও কোনো সমসসা নেই, ওকে বাচাতেই হবে।
কারণ আমি ওকে ভালোবাসি।
আমি ওকে ছাড়া বাচঁতে পারবো না।
তার থেকে এই ভালো যে, আমি ওর মাঝেই বেচেঁ থাকব।
ছেলেটা তার দুটো কিডনিই দান করে দেয়।
তারপর ছেলেটা মারা যায়।
কারণ আমি ওকে ভালোবাসি।
আমি ওকে ছাড়া বাচঁতে পারবো না।
তার থেকে এই ভালো যে, আমি ওর মাঝেই বেচেঁ থাকব।
ছেলেটা তার দুটো কিডনিই দান করে দেয়।
তারপর ছেলেটা মারা যায়।
কিছু দিন পর মেয়েটা সুস্থ হয়ে ওঠে।
বেশ কিছু দিন পর মেয়েটা তার স্বামীকে জিজ্ঞাসা করে,
বেশ কিছু দিন পর মেয়েটা তার স্বামীকে জিজ্ঞাসা করে,
আচ্ছা আমাকে কিডনি কে দিয়েছে.....?
তক্ষণ তার স্বামী মাথা নিচু করে বলল- "যে ছেলেটি তোমাকে ভালোবাসত,।
সেই ছেলেটিই তোমাকে কিডনি দিয়েছে" এই কথা শূনে মেয়েটার চোখ দিয়ে ঝর-ঝর করে জল পড়তে লাগল।
সেই ছেলেটিই তোমাকে কিডনি দিয়েছে" এই কথা শূনে মেয়েটার চোখ দিয়ে ঝর-ঝর করে জল পড়তে লাগল।
আর তখন মেয়েটা বুঝতে পারে, ছেলেটা তাকে কতটা ভালোবাসত।
কিন্তু তখন বুঝে কি লাভ?
কিন্তু তখন বুঝে কি লাভ?
ছেলেটাই তো আর নেই!
সে তো এখন দূরে, অনেক দূরে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন