মজার ছবি , ছবিতে মজার জোকস

আজ শুধু ছবি পোস্ট 
এগুলো অনেকদিন ধরে টেনে জাচ্ছি , আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করি।
আশা করি দেখেছেন, তবুও আর  একবার।
Bangla Funny Pics
Tags: Bengali Funny Photos, Jokes in Bengali on  Photo, Photo Jokes, Bangla Funny Post, Bangla Mojar Photo
একটা মজার পোস্ট করি আগে, পরে ছবি দিচ্ছি।
হাবিলদার থানার ওসিকে ফোন করে বলছে -- ' স্যার, আমি যে এরিয়াতে duty করছি, সেখানে এক মহিলা তার স্বামীকে গুলি করে মেরে ফেলেছে ।
ওসি উত্তেজিত হয়ে জিজ্ঞেস করছেন-- কেন ?
হাবিলদার বলছে -- স্যার, মহিলাটি ঘর মোছার পর ওর স্বামী জুতো পায়ে দিয়ে ভেজা মেঝেতে হেঁটে হেঁটে বাথরুম থেকে বের হয়েছিল।
ওসি জিজ্ঞেস করছেন -- তুমি ওই মহিলাটিকে গ্রেফতার করেছো ?
হাবিলদার বলছে -- না স্যার, ঘরের মেঝে এখনো শুকায়নি!! :P :D

ছবি

১.
Bangla Photo Funny Pic


 ২.
Bangla Photo Funny Pic 2

৩.

Bangla Photo Funny Pic

৪.

৫.


৬.


৭.


৮.


আশা করি মজা পাইছেন।

ভালোবাসা শুধু শরীর নয়

আজ আপানাদের জন্য একটা ভালোবাসার গল্প।
পড়ুন, ভালো লাগবে।

Lovly Propose - Valobasa
Tags: True Love Story, Bengali True Love Story, Bhalobasar Golpo, Bangla Bhalobasar Golpo, Bengali Bhalobasar Golpo

বাড়িতে এসে, জিজ্ঞাসা করলো, রান্না করি কিনা।
আমি বললাম, না আমি ভাল রান্না করতে পারি না।
মিম, মাথা নিচু করে বললো যদি আমি রান্না করে দিই খাবেন?
আমি বললাম খাব না কেন???
না মানে, এমনি।
বুঝতে পারলাম, ও হয়তো বলতে চাচ্ছে, ও দেহ বিক্রি করে বলে ওর রান্না খাবো না।
আমি বললাম, ফ্রিজে দেখ কি আছে, পারলে রান্না কর, দুজনেই খায়।
মিমের মুখে হাসি ফুটে উঠলো।
মিম রান্না করে, আমি খায়, এভাবেই চলে গেল কয়েক দিন।
হাসপাতালের বিল দিয়ে দিলাম।
মিম জিজ্ঞেস করলো, আমি এত গুলো টাকা দিলাম, এত কিছু কেন করলেন?
দেখ মিম, আমারতো মা নেই, তোমার মা কি আমার মা হতে পারে না।
মিম আর কোন কথা বলেনি।
এভাবে কেটে যাই কয়েক দিন।
হঠাৎ এক দিন, মিমের মা মারা যান।
মায়ের মৃত্যুর পর মিম যেন কেমন হয়ে গেল।
বুঝতে পারলাম, ও বেচে থাকতে চায় না।
মরে যেতে চাই, যে কারনেই হোক, মিম আজ দেহ ব্যাবসায়ি।
তার স্থান এই সমাজে নেই।
যে সমাজ বিপদের দিনে হাত গুটিয়ে ন্যায়, অথচ, সুযোগ বুজে ধিক্ষার দিতেও দিধাবোধ করে না।
সেই সমাজে মীম বেঁচে থাকতে চাই না।
মিমের কেউ নেই, কার কাছে থাকবে, বাড়ি বলতে ঝুপড়ি।।
এদিকে, দাদা বৌদি চলে আসছে।
আমি বৌদিকে সব বললাম (শুধু মিমের অনৈতিক কাজের কথা বাদে)।
বৌদি বললো মেয়েটিকে নিয়ে আসতে।
আমি মিম কে নিয়ে আসলাম।
বৌদি আমাকে ডেকে বললো, মীম, মেয়েটি অনেক ভাল।
তুমি কি মীমের প্রেমে পড়ে গেছ। বিয়ে করতে চাও?
বৌদির কথায়, আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম।
আমি কখনো এভাবে ভাবিনি। বৌদি শুনতে চাইলেন।
আমি কি বলবো, ভেবে না পেয়ে বললাম, ভেবে দেখবো।
রাতে, খবর এল, আমার চাকরি হয়ে গেছে, কিন্ত আমাকে যেতে হবে অনেক দূরে,।
ওখানেই হবে আমার পোস্টিং।
যেতে হবে ৭ দিনের মধ্যে।
রাতে, বাগানের ভেতর বসে ভাবছি, কি করবো, এই অসহায় মেয়েটিকে কি তার ভাগ্যের উপর ছেড়ে
দেবো।
যদি তাই দিই, তাহলে হয়তো ও মরে যাবে, না হয়তো সারা জীবন, নিশিদ্ধ পল্লিতেই কাটাতে হবে।
কি করবো, মাথায় আসছে না।
হঠাৎ লক্ষ করলাম কে যেন, গেটের বাহিরে যাচ্ছে।
ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি রাত ১১.৩৫ , এত রাতে কে, যায়?
পিছু নিলাম, বাহিরে গিয়ে বুঝতে পারলাম, মীম যাচ্ছে।
আম বাগানের ভিতর দিয়ে, আমিও পেছন পেছন যাচ্ছি, মীম কি করতে চাচ্ছে, বুঝতে চেস্টা করছি, দেখলাম জংগলের ভেতর যাচ্ছে, আমি আড়াল থেকে দেখছি।
কিছুক্ষণ পর মিম একটি আম গাছের নিচে আসলো, তার পর গা থেকে কাপড় খুলে দড়ির মত পাক
দিল।
বুজতে পারলাম, মীম মরতে চাচ্ছে।
আমার কেন জানি খুব রাগ হল, গাছের দিকে এগোতে থাকলাম।
যখই গাছে উঠবে, সামনে দাঁড়িয়ে দিলাম এক চড়।
মীম কিছু বলচ্ছে না, কাপড়ের গিট খুলে দিলাম।
এটা কি করতে যাচ্ছিলে?
মরে গেলেই সব কিছু শেষ।
মীম কাঁদছে, কি হল,কাদছেন কেন??
মীম বললো, বৌদির কথা আমি সব শুনেছি।
বুজতে পারলাম কেন মরতে চাচ্ছে।
এই সমাজ, ওর অতিত জানলে মেনে নেবেনা, মেনে নেবেনা কোন পুরুষ।
নির্ভরতার হাত কেউ হয়তো বাড়িয়ে দেবেনা।
কিছু না ভেবেই, মীমের হাত ধরলাম।
বলেই ফেললাম, যাবে আমার সাথে, এখান থেকে বহুদূরে।
আমার সাথে বাকি জীবনটা কাটাবে?
মীম আমার পা জড়িয়ে ধরে,,, এ হয় না, আমি কে কি আপনি ভাল করেই জানেন, আমি অসতি।
আমাকে মাফ করবেন। ছেড়ে দিন ভাগ্যের হাতে।
আমি মীম কে উঠিয়ে, জড়িয়ে ধরে বললাম, আর কোন কথা বলবা না। আমি যা করবো, তুমি শুধু পাশে থেকো, হতে পারো তুমি অন্যের কাছে অসতি, আমার কাছে নয়..।
মীম কে নিয়ে বিয়ে করে গ্রামে আসলাম।
বাড়ি থেকে, আমার সৎ মা আমাদের মেনে নিলেন না।
বাধ্য হয়ে, চলে গেলাম।
গিয়ে,সেই প্রথম রাতে, মিম কে বলেছিলাম,আমি কখনো, কারো কাছে ভালবাসা পায়নি, তুমি শুধু একটু ভালবাসা দিও।
মীম, পা জড়িয়ে ধরে,বলেছিল, আপনার পায়ের নিচে আমাকে একাটু ঠায় দেবেন, আর কিছু চায় না।
আজ ৩ বছর হল,ক্যান্সারে আর্কান্ত হয়ে মীম আমায় ছেড়ে চলে গেছে, না ফেরার দেশে।
রেখে গেছে, ২টি সন্তান।
একজন আমার মা, অন্যজন আমার বাবা।
আমি আজও মীমের কথা, মনে করে, চোখের জলে ভাসি।
কত ভালবাসতো আমায়, কখনো বলে বোঝাতে পারবো না।
আজ সন্তানেরা বড় হয়ে গেছে। আমি ওদের নিয়েই আছি।
আজ মেয়েটার বিয়ে হয়ে, শশুর বাড়ি চলে গেল, মীম আজ তুমি থাকলে আমি আরো অনেক বেশি খুশি হতাম।
এখনো অনেক মিস করি তোমায়............!

Copied From- Rahul's Post on FB

স্কুলে থাকতে সিনেমার ন্যুন শো চিনলেও যৌন হেনস্থা চিনিনি

রিসেন্ট একটা স্কুলের ঘটনা সবাই শুনেছেন।
তাছাড়া আরও অনেক খবর আমরা রোজ শুনছি।
পোষ্টটী পড়লেই বুঝতে পারবেন সব।
OLd SCHOOL

না ছিলো না!
আমার আটপৌরে দেড়শো বছর পেরিয়ে যাওয়া ইস্কুলে হোয়াইট বোর্ড ছিলো না - খড়খড়ে ব্ল্যাকবোর্ড ছিলো। 
স্মার্ট ক্লাসরুম আর ইন্ডিভিজুয়াল ডেস্ক ছিলো না - ছিলো ঘরের মেঝেতে ময়লা জমে থাকা সপ্তম শ্রেণী আর সারি সারি নড়বড়ে পায়ার 'বেঞ্চ' - যাতে পাঁচজন প্রাণের বন্ধু একসাথে বসতাম। স্পেশাল রেমেডিয়াল ক্লাস ছিলো না - কেশব নাগের অংকের বইয়ে তৈলাক্ত বাঁশে বাঁদরের ওঠানামা মাপতে মাপতেই গোঁফ এবং লেজ গজিয়ে গেছে আমাদের।
স্যুট টাই পরা টীচার্সদের কাছে পড়ার 'সৌভাগ্য' হয়নি আমাদের - 'ম্যানার্স' এবং 'ডেকোরাম' এর তালিমেও ঘাটতি থেকে গেছে বিস্তর - তবু বোকা কৈশোরের আমরা ধুতি শার্ট পরা ছাপোষা মাস্টারমশাইদের দেখলেই সিগারেট লুকোতাম - বিজয়ার পরে পায়ে হাত দিয়ে পেন্নাম ঠুকতাম। 
সেই বিরল এবং বিলুপ্ত প্রজাতির বাংলা মিডিয়াম ইস্কুলের মাস্টারমশাইরা - যারা সবাই হয়ত ভালো পড়াতেন না - কেউ একটু বেশীই মারকুটে ছিলেন - কারো নিরীহতার সুযোগে পঞ্চম পিরিয়ড হয়ে উঠত মাছের বাজার - যাদের কাছে আমাদের বোকা বাবা মায়েদের আবদার ছিলো "মাস্টারমশাই - কোনো রকম অসভ্যতা দেখলে দুই চড় কশিয়ে দেবেন"। 
তাই ভালো রেজাল্ট করে দেখা করতে গেলে ওঁরা শেক হ্যান্ড করে 'কংগ্র‍্যাটস' বলেন নি - আলতো করে কান মলে দিয়েছেন।
চকচকে রাংতার মোহে এই ইস্কুল গুলোকে আমরা মেরে ফেললাম - যাদের প্রতিটি শিক্ষককে আমাদের বাবা মা রা ব্যক্তিগতভাবে চিনতেন - সকালের বাজারে একসাথে কাটাপোনা কিনতেন যে! স্কুলে থাকতে থাকতেই তাই আমরা সিনেমার ন্যুন শো চিনলেও - 'যৌন হেনস্থা' চিনিনি ভাগ্যিস।